#ডা: জাকির নায়কের বিরোধিতা??
#ডা: জাকির নায়কের বিরোধিতা কি
প্রতিহিংসার কারন। অনেকে বিরুপ মন্তব্যে
লিপ্ত আছেন যে, আলেম সমাজ কেন
জাকির নায়েকের বিরোধিতা করছেন, কেউ
বলেন যে জাকির নায়েকের উপর হিংসার
কারনে বিরোধিতা করেন, তার খ্যাতিতে
ঈর্ষানিত হয়েই আলেমরা তার বিরোধিতায়
লেগে আছেন, না এ কথা কখনো সঠিক হতে পারেনা , এটা কখনো হতে পারেনা, সহজে
সীকার্য যে, জাকির নায়ক একজন ডাকতার,
ডাকতারী পাস করে তিনি নিজের উদ্যেগে
COMPARATIVE(Theory of Religion) উপর নিজে
নিজেই অধ্যয়ন করেছেন, তিনি কোরআন,
হাদিস, আরবী ভাষা নিয়মভাবে কোন
ইসলামী বিদ্যাপিঠ থেকে অর্জন করেননি,
যা তিনি অনেক লেকচারে নিজেই
বলেছেন, তার মত একজন, তুলনামূলক
ধর্মতকের, পনডিত ইসলামের দাওয়াতী
কাজের জন্য প্রয়োজন, শুধু তিনি কেন,
জাকির নায়কের পূর্বেও অনেক যোগ্য
বিখ্যাত ধর্ম তাত্তিক ছিলেন তাদের
কারো বিষয়েতো হককানী আলেমরা কোন
কথা বলেননি, বরং আলেমগন তাদের দীনি
খেদমতকে উৎসাহ দিয়ে এগিয়ে নিয়েছেন,
যেমন ধরুন কিছুদিন পুর্বে সয়ং জাকির
নায়কের আদর্শ মনীষী সাউথ আফ্রিকার
শেখ আহমদ দিদাত, তিনি ছিলেন একবিংশ
শতাব্দীর বিখ্যাত ধর্ম মনীষী, যার পথ ধরে
আজকের এ জাকির নায়ক, যদিও তিনি তার
গুরুজনের মুলপথ শেষ পর্যনত ধরে রাখতে
পারেননি, তার ব্যাপারে তো কোন
হককানী আলম কিছু বলেননি তার
বিরোধিতা করেননি, তার ব্যাপারে
হিংসা ও বিরোধিতা করলো কেন। এর
আগে শুধু ভারত উপমহাদেশ না বরং পুরো
মুসলিম উমমাহর মাঝে তুলনামুলক ধর্ম
মনীষী হিসেবে সুখ্যাতি লাভ করেন
আললামা রাহমাতুললাহ কীরানভী আল
হিনদী রহ, খৃসটান পাদ্রী ডা: ফানদার্য এর
সাথে ইসলাম ও খৃসটবাদ, এর মধ্যে হক
কোনটি বাতিল কোনটি, ভারতের
প্রাণকেনদ্রে এ নিয়ে পৃথিবীখ্যত সাড়া
জাগানো বির্তক সভা হয়েছিলএবং এব
পর্যায়ে খৃসটানদের পরাজয় হয়ও ইসলামের
বিজয় হয়, তখন তার ইজহারুল হক, নামে
দুনিয়া সাড়া জাগানো কিতাবটি রচিত হয়,
এই মহান লোককে ধর্ম মনীষী, ইমাম ও
ইসলামের মহান সেবক হিসেবে আলেমরা
মেনে নিয়েছিল, কেউ তার বিরোধিতা
করেননি, বরং সাড়া জাগানো তার
কিতাবটি পৃথিবীর কত ভাষায় অনুবাদ
হয়েছে তা জানাও কষট কর হবে, তার
ব্যাপারে তো কোন আলেম ঈর্ষানিত হয়নি,
হিংসা বশীভূত হয়ে কেউতো তার কোন
বিরোধিতা করলেন না। তেমনি ভাবে
আমাদের দেশের মুনশি মেহেরুললাহ রহ এর
নাম কারো অজানা নয়, তিনি ফুরফুরা পীর
হযরত আবু বকর সিদদীক রহ এর অনুপ্রেরনায়
উৎসাহিত হয়ে তুলনামুলক ধর্মের উপর
পানডিততো অর্জন করেন, এবং এদেশে
খৃটান মিশনারীদের বিরুদদে বিশাল
জিহাদ পরিচালনা করেন ইতিহাসে
সুখ্যাতি অর্জন করেন, তার বিরোদধিতা বা
তার বিপরীত কোন কথা তো বলেন নাই
আলেম রা,। সুতরাং দিবালোকের মত তা
প্রকাশ হল যে, হককানী আলেম উলামারা,
জাকির নায়কের প্রতি ঈর্ষনিত হয়ে তার
সমালোচনা করার প্রশ্নই আসেনা, কারন
আলেম সমাজের ব্যাপারে আললাহ
তায়ালা বলেন, আললাহকে ভয় করে কেবল
উলামা সমাজ, সুরা ফাতির, ২৮. তাই
খোদাভীরু আলেমগন কোন মুসলমানের উপর
ঈর্ষানিত হয়ে বিরোধিতা করবে তা আদৌ
সমভব না। নবী করীম সা: বলেন আলেমগন
নবীর ওয়ারীশ, বুখারী, ২৭ যারা নায়বে
নবী তাদের দারা কোন মুসলমানকে
হিংসার কারনে বিরোধিতা করা সমভব
না। তাহলে তারা নবীর ওয়ারীষ জতে
পারবেনা। এবার সবাই বুজে নিবেন কেন
জাকির নায়কের বিরোধিতা করেন।।কারন
জাকির একজন মুনাফেক ও কাফেরদের
দালাল।
প্রতিহিংসার কারন। অনেকে বিরুপ মন্তব্যে
লিপ্ত আছেন যে, আলেম সমাজ কেন
জাকির নায়েকের বিরোধিতা করছেন, কেউ
বলেন যে জাকির নায়েকের উপর হিংসার
কারনে বিরোধিতা করেন, তার খ্যাতিতে
ঈর্ষানিত হয়েই আলেমরা তার বিরোধিতায়
লেগে আছেন, না এ কথা কখনো সঠিক হতে পারেনা , এটা কখনো হতে পারেনা, সহজে
সীকার্য যে, জাকির নায়ক একজন ডাকতার,
ডাকতারী পাস করে তিনি নিজের উদ্যেগে
COMPARATIVE(Theory of Religion) উপর নিজে
নিজেই অধ্যয়ন করেছেন, তিনি কোরআন,
হাদিস, আরবী ভাষা নিয়মভাবে কোন
ইসলামী বিদ্যাপিঠ থেকে অর্জন করেননি,
যা তিনি অনেক লেকচারে নিজেই
বলেছেন, তার মত একজন, তুলনামূলক
ধর্মতকের, পনডিত ইসলামের দাওয়াতী
কাজের জন্য প্রয়োজন, শুধু তিনি কেন,
জাকির নায়কের পূর্বেও অনেক যোগ্য
বিখ্যাত ধর্ম তাত্তিক ছিলেন তাদের
কারো বিষয়েতো হককানী আলেমরা কোন
কথা বলেননি, বরং আলেমগন তাদের দীনি
খেদমতকে উৎসাহ দিয়ে এগিয়ে নিয়েছেন,
যেমন ধরুন কিছুদিন পুর্বে সয়ং জাকির
নায়কের আদর্শ মনীষী সাউথ আফ্রিকার
শেখ আহমদ দিদাত, তিনি ছিলেন একবিংশ
শতাব্দীর বিখ্যাত ধর্ম মনীষী, যার পথ ধরে
আজকের এ জাকির নায়ক, যদিও তিনি তার
গুরুজনের মুলপথ শেষ পর্যনত ধরে রাখতে
পারেননি, তার ব্যাপারে তো কোন
হককানী আলম কিছু বলেননি তার
বিরোধিতা করেননি, তার ব্যাপারে
হিংসা ও বিরোধিতা করলো কেন। এর
আগে শুধু ভারত উপমহাদেশ না বরং পুরো
মুসলিম উমমাহর মাঝে তুলনামুলক ধর্ম
মনীষী হিসেবে সুখ্যাতি লাভ করেন
আললামা রাহমাতুললাহ কীরানভী আল
হিনদী রহ, খৃসটান পাদ্রী ডা: ফানদার্য এর
সাথে ইসলাম ও খৃসটবাদ, এর মধ্যে হক
কোনটি বাতিল কোনটি, ভারতের
প্রাণকেনদ্রে এ নিয়ে পৃথিবীখ্যত সাড়া
জাগানো বির্তক সভা হয়েছিলএবং এব
পর্যায়ে খৃসটানদের পরাজয় হয়ও ইসলামের
বিজয় হয়, তখন তার ইজহারুল হক, নামে
দুনিয়া সাড়া জাগানো কিতাবটি রচিত হয়,
এই মহান লোককে ধর্ম মনীষী, ইমাম ও
ইসলামের মহান সেবক হিসেবে আলেমরা
মেনে নিয়েছিল, কেউ তার বিরোধিতা
করেননি, বরং সাড়া জাগানো তার
কিতাবটি পৃথিবীর কত ভাষায় অনুবাদ
হয়েছে তা জানাও কষট কর হবে, তার
ব্যাপারে তো কোন আলেম ঈর্ষানিত হয়নি,
হিংসা বশীভূত হয়ে কেউতো তার কোন
বিরোধিতা করলেন না। তেমনি ভাবে
আমাদের দেশের মুনশি মেহেরুললাহ রহ এর
নাম কারো অজানা নয়, তিনি ফুরফুরা পীর
হযরত আবু বকর সিদদীক রহ এর অনুপ্রেরনায়
উৎসাহিত হয়ে তুলনামুলক ধর্মের উপর
পানডিততো অর্জন করেন, এবং এদেশে
খৃটান মিশনারীদের বিরুদদে বিশাল
জিহাদ পরিচালনা করেন ইতিহাসে
সুখ্যাতি অর্জন করেন, তার বিরোদধিতা বা
তার বিপরীত কোন কথা তো বলেন নাই
আলেম রা,। সুতরাং দিবালোকের মত তা
প্রকাশ হল যে, হককানী আলেম উলামারা,
জাকির নায়কের প্রতি ঈর্ষনিত হয়ে তার
সমালোচনা করার প্রশ্নই আসেনা, কারন
আলেম সমাজের ব্যাপারে আললাহ
তায়ালা বলেন, আললাহকে ভয় করে কেবল
উলামা সমাজ, সুরা ফাতির, ২৮. তাই
খোদাভীরু আলেমগন কোন মুসলমানের উপর
ঈর্ষানিত হয়ে বিরোধিতা করবে তা আদৌ
সমভব না। নবী করীম সা: বলেন আলেমগন
নবীর ওয়ারীশ, বুখারী, ২৭ যারা নায়বে
নবী তাদের দারা কোন মুসলমানকে
হিংসার কারনে বিরোধিতা করা সমভব
না। তাহলে তারা নবীর ওয়ারীষ জতে
পারবেনা। এবার সবাই বুজে নিবেন কেন
জাকির নায়কের বিরোধিতা করেন।।কারন
জাকির একজন মুনাফেক ও কাফেরদের
দালাল।
Comments
Post a Comment